সুনামগঞ্জ , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
টাঙ্গুয়ার হাওরে সংরক্ষিত জলাশয়ে খাস কালেকশনের নামে মৎস্য আহরণ! ৯০ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ সুনামগঞ্জে বাণিজ্যমেলা শুরু হবে ১৫ জানুয়ারি দৈনিক ইত্তেফাকের ৭২ বছরে পদার্পণ উদযাপিত দোয়ারাবাজারে খাস জমি দখলের হিড়িক, গড়ে উঠছে নতুন নতুন স্থাপনা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরির নির্বাচন আজ তকমার রাজনীতি হালুয়ারগাঁওয়ে নিরীহ পরিবারের ওপর হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, আহত ৩ মল্লিকপুরে চিকিৎসকের ওপউর হামলা, ফার্মেসিসহ ৩ প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার জমি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬ সাদপন্থিদের নিষিদ্ধের দাবিতে মানববন্ধন পিআইসি গঠন হয়নি ২৬০টি প্রকল্পে, কাজ শুরু হয়নি ৯৮ শতাংশ বাঁধে দেখার কেউ নেই : মৌলা নদী থেকে অবাধে লুট হচ্ছে বালু ৯ দিনব্যাপী সেবাইত প্রশিক্ষণের উদ্বোধন বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সকল অন্যায়ের বিচার করা হবে : ডা. জাহিদ হোসেন ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যাত্রা করবেন খালেদা জিয়া বৈষম্যহীন দেশ গড়তে মেধার মূল্যায়ন করতে হবে হাওরের পানি নিষ্কাশনে ধীরগতি, বিপাকে কৃষক জামালগঞ্জে সারদা সংঘের মঙ্গল শোভাযাত্রা

উৎসব হচ্ছে না, জানুয়ারিতেই পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা

  • আপলোড সময় : ১৩-১২-২০২৪ ০১:০৭:২৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-১২-২০২৪ ০১:০৭:২৮ পূর্বাহ্ন
উৎসব হচ্ছে না, জানুয়ারিতেই পাঠ্যবই পাবে শিক্ষার্থীরা
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: এবার নতুন বছরের প্রথম দিনে পাঠ্যবই উৎসব হবে না। তবে বছরের প্রথম দিনই পাঠ্যবই হাতে তুলে দেওয়া হবে শিক্ষার্থীদের। বছরের প্রথম দিন সব বই শিক্ষার্থীদের দেওয়া সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কারণ এখনও কিছু বই ছাপতে দেওয়া হয়নি। তবে জানুয়ারি মাসের মধ্যে সব বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছাতে ব্যবস্থা নিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এনসিটিবির চেয়ারম্যান ড. এ. কে. এম রিয়াজুল হাসান বলেন, বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যবই তুলে দেওয়া হবে। বই উৎসব করে অর্থ অপচয় করা হবে না। দেশে বিনামূল্যের পাঠ্যবই সরবরাহের শুরু থেকে প্রত্যেকবার বছরের প্রথম দিন বই উৎসব করে বই বিতরণ করা হতো। ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১ জানুয়ারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বই উৎসব করেই তুলে দেওয়া হয়। তবে এবার নতুন বছরে পাঠ্যবই উৎসব অনুষ্ঠান হবে না। তবে বছরের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ শুরু করা হবে। এনসিটিবি জানায়, জানুয়ারির মধ্যে সব বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছ দেওয়া হবে। এ বছর সময়মত শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যবই পৌঁছাতে পারা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিলেও নভেম্বর মাসে বিশেষ ব্যবস্থা নেয় সরকার। বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে ডিপিএম পদ্ধতিতে (টেন্ডার ছাড়া সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি) এক কোটি পাঠ্যবই দ্রুত ছাপতে আর্মি প্রিন্টিং প্রেসকে দেওয়া হয়। এনসিটিবির চেয়ারম্যান ড. এ. কে. এম রিয়াজুল হাসান বলেন, আগামী ১৫ থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির বই চলে যাবে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির মূল পাঁচটি বই আগামী ২০ ডিসেম্বরের মধ্যেই দিয়ে দিতে পারবো। এতে ৭৫ শতাংশ বইয়ের জোগান সম্ভব হবে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে। আমাদের পরিকল্পনা হলো, ৯০ শতাংশ বই ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নিয়ে আসা। বাকি বই জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে যাবে। মাধ্যমিকের এক কোটি বই ছাপানোর জন্য সরাসরি আর্মি প্রিন্টিং প্রেসকে দিয়েছি সরাসরি ডিপিএম পদ্ধতিতে (ডিরেক্ট পারচেজ ম্যাটার), যাতে বই ছাপার প্রক্রিয়াটি দ্রুত হয়। এনসিটিবি সূত্রে জানা গেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি পাঠ্যবই ছাপিয়ে শিক্ষার্থী পর্যায়ে পৌঁছানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকের পাঠ্যবই ডিসেম্বরের মধ্যেই ছাপা শেষে মাঠ পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এনসিটিবি জানায়, এবার মোট বইয়ের সংখ্যা ৪০ কোটির মতো। এর মধ্যে মাদ্রাসার এবতেদায়ি এবং মাধ্যমিক স্তরের জন্য দুই কোটি ৩১ লাখের মতো এবং প্রাথমিক স্তরের জন্য ৯ কোটি ২০ লাখের মতো। ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে (২০১৩ সাল থেকে পাঠ্যবই) ফেরত যাওয়ায় মাধ্যমিকের বইয়ের সংখ্যা এবার বেশি। কারণ স্থগিত হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতি শ্রেণিতে একজন শিক্ষার্থীকে ১৪টি করে বই পড়তে হতো। আর ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ২২টি করে এবং নবম-দশম শ্রেণিতে একজন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৩৩টি করে বই ছাপতে হতো। এর মধ্যে শিক্ষার্থীদের পড়তে হতো ১৪টি করে পাঠ্যবই।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
টাঙ্গুয়ার হাওরে সংরক্ষিত জলাশয়ে খাস কালেকশনের নামে মৎস্য আহরণ!

টাঙ্গুয়ার হাওরে সংরক্ষিত জলাশয়ে খাস কালেকশনের নামে মৎস্য আহরণ!